বি’য়ে বাড়ি গুলোতে দেখা যায় ভা’বিদের আনন্দ অনেক বেশি হয়ে থাকে, তারা নাচে-গানে বিয়ে বা’ড়িটা আনন্দমুখর করে তুলে, বি’য়ে বাড়িতে এমন একটি ভা’বিদের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।ভিডিওটি- নিচে দেখুন—-বাসর রাতে প্রথমবারেই কি’শোরীর যে কা’ণ্ড— আমা’র যখন বি’য়ে হয় তখন আমি ক্লাস ৭ এ ছিলাম। খুব ছোট বলতে গেলে। বি’য়েটা কী’ বুঝতাম না। স্বাভা’বিকভাবেই আমা’র বি’য়ে হয়েছিলো। কিন্তু বি’য়ের পর বুঝতে পারলাম একজন ব’য়স্ক লোকের সাথে আমা’র বি’য়ে হয়েছে।তার বয়স ৩৬ বছর আর আমা’র ১৪। সবাই খুব অ’ত্যাচা’র করতো, মা’রতো, বকা দিত। আম্মুকে আর পরিবারকে অনেক মিস করতাম। এমনকি বি’য়ের পর আমাকে বাড়িতেও আসতে দেয়নি। খুব ছোট ছিলাম তাই খুব একটা ঘরের কাজ পারতাম না। আমা’র স্বা’মী যিনি ছিলেন তার সাথে শা’রীরিক স’ম্পর্ক হওয়ার পর আমি প্রায় ৫দিন কো’মায় ছিলাম।কিন্তু যখন জ্ঞান ফিরে তখন শুনি আমা’র শ্ব’শুরবাড়ির কেউ আমাকে দেখতে আ’সেনি, এমনকি আমা’র স্বা’মীও না।আমা’র সব বই পু’ড়ি’য়ে ফেলা হয়েছিলো। আর ছোটবেলা থেকে আমা’র কবিতা, ছোট গল্প আর যা মনে আসতো তা কবিতার ভাষায় লেখার অ’ভ্যাস ছিলো। আমা’র উপর যেসব অ’ত্যাচার হত তা আমা’র মা’থায় সবসময় ঘুরতো।তাই একদিন বিকেলে অবসর সময়ে আমি এসব লিখছিলাম আমা’র কবিতার খাতায়। আমা’র ননদ যিনি ছিলো, উনি দেখে ফে’লেছিলো যে আমি কী’ সব লিখছি। উনি ভেবেছিলেন যে আমি উনাদের নিয়ে বি’চা’র দিয়ে বাড়িতে চিঠি লিখছি। এই কথা আমা’র স্বা’মী জানার পর আমাকে অনেক মা’রধর ক’রে। তখন আমি প্রে’গন্যান্ট ছিলাম ৩ মাসের। অ’ত্যাচা’রের কারণে আমা’র প্র’চুর ব্লি’ডিং হয়।পরে বুঝতে পারি যে বা’চ্চা ন’ষ্ট হয়ে গেছে। এর কিছুদিন পর আমা’র ডি’ভোর্স হয়ে যায়। আমা’র কাকা আর গ্রামের মে’ম্বার মিলে ডি’ভোর্সটা করায়। ডি’ভোর্সের পর আমি আমা’র পড়া শুরু করতে চাই কিন্তু কেউ আমাকে সাহস দিচ্ছিলো না। আমা’র খুব ক’ষ্ট লাগতো এই ভেবে যে আমি তো পা’লাইনি,এমনকি খা’রাপ কোন কাজ করিনি,শুধু পরিবার যা চেয়েছে তাই ক’রেছি। তাহলে কেন আমাকে এত বদনাম পেতে হচ্ছে। আমি অনেক ক’ষ্ট ক’রে সবাইকে অনুরোধ ক’রে ক্লাস ৮-এ ভর্তি হই। আমি আমা’র শ্ব’শু’রবাড়ি ৬ মাস ছিলাম তাই ক্লাস সে’ভেনের ফা’ইনাল পরীক্ষা দিতে হয়েছিলো। আমা’র মা বাবা, নানু, নানা সবাই প্র’চু’র উৎসাহ দিয়েছিলো।