দিন শেষে মানুষ বিস্রাম করে, সারা দিন কাজ করে মানুষ ক্লান্ত হয়ে পড়ে, রাতের বেলা বিশ্রামের জন্য শোয়ার ঘরে শুয়ে থাকে, শুয়ে থেকে প্রিয় বৌদি তার বিশ্রামের ভিডিও করে ফেইসবুকে আপলোড দিয়েছে। পরবর্তীতে তার বিশ্রামের ভিডিওটি মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়, ওই ভিডিওর কমেন্ট বক্সে প্রতিনিয়ত মানুষ কমেন্ট করছে, এবং অনেকের কমেন্টের রিপ্লাই দিয়েছেন তিনি, তার ওই ভিডিওটি আমরা আপনাদের বিনোদনের জন্য পোস্ট করলাম.. ভিডিওটি উপভোগ করুন… আরোও পড়ুন..’কেন বলিউড ছাড়তে বাধ্য হন, জানালেন রিয়া সেন’, কি কারণে একটা সময়ের পর বলিউডকে বিদায় জানাতে বাধ্য হন সুচিত্রা সেনের ছোট নাতনি রিয়া সেন? শুক্রবার (১৮ জুন) সংবাদমাধ্যমে সবকিছু পরিষ্কার করেছেন রিয়া সেন। রিয়ার দাবি, অভিনয় দুনিয়ায় আসার আগে থেকেই তার গায়ে লাগিয়ে দেওয়া হয় ‘মারাত্মক উষ্ণ’ তকমা। শুধু ছবিই নয়, বলিউডে যে কটি ওয়েব সিরিজ-সিনেমা করেছেন তাতেও তার নামের পাশে একই ট্যাগ। আ’ফসোস করে বলেন, ‘মাত্র ১৬ বছর বয়সে স্কুলে পড়ার সময় প্রথম শুনি, আমি সে’ক্সি! সেই শুরু। অত ছোট বয়স থেকে যৌ’নতার এই তকমা বহন করে চলতে হয়েছে আ’মাকে।’ তিনি জানান, এই কথা শুনতে শুনতে হাঁফিয়ে উঠতেন তিনি। এর পরে অভিনয় দু’নিয়ায় পা রাখেন রিয়া। সেখানেও একই ঘটনার পু’নরাবৃত্তি। বলেন, ‘তখন আমি খুবই ছোট। যা বলা হতো, তাই ক’রতাম। ছোট পোশাক পরতে রাজি হয়ে যেতাম। চড়া রূপসজ্জা করতাম।’ এতে তার ‘যৌ”ন আবেদন’ যে আরও জোরালো হয়ে উঠতো, বুঝতে পা’রেননি বলে দাবি করেন। অকপট স্বী’কার করে বলেন, ‘আজ বুঝি, এত এত ছবিতে অভিনয়ের পরও কেন হাতেগোনা কয়েকটি ছবি দর্শকদের প্র’শংসা পেয়েছিল। সবাই কেন বলতেন, রিয়া বাজে অ’ভিনেত্রী। কেবল যৌ*ন আ’বেদনময়ী। দর্শক, সমালোচকদের কোনো দোষ নেই। আমাকে প্রায় সব ছবিতেই ওইভাবে দেখানো হয়েছিল।’ আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, অভিনয় থেকে অনেক দূরে থাকা রিয়া আজ যখন তার অ’ভিনীত ছবি দেখেন, নিজেই সেটা বুঝতে পারেন। একই সঙ্গে ল’জ্জায় কুঁকড়ে যান। তার মনে হয়, যেটা তিনি নন সেটাই জোর করে দিনের পর দিন পর্দায় ফু’টিয়ে তুলেছেন। এজন্য আগে রিয়াকে দেখলে নাকি লোকের আচরণ বদলে যেত। রিয়ার দাবি, সবাই মনে করতেন পর্দার আর বাস্তবের রিয়া এক। তিনি আর যৌ*নতা অভিন্ন। কি’ছুতেই কাউকে বোঝাতে পারতেন না, আদতে তিনি শ’রীরসর্বস্ব নন। ত’তদিনে অ’নেক দেরি হয়ে গেছে। দর্শক মনে ছাপ ফেলেছে তার নিম্ন মানের ছবি। তাই ভা’বমূর্তি বদলাতে ব’লিউড থেকে, অ’ভিনয় থেকে এক সময় নিজেকে সরিয়ে নিতে বাধ্য হন তিনি।