পুষ্টিকর সবজি হিসাবে পরিচিত ঝিঙ্গা কীভাবে চাষ করবেন

0
58

পুষ্টিকর সবজি হিসাবে পরিচিত ঝিঙ্গা অনেকের কাছেই খুব প্রিয়। মুলত এই সবজিটি বাংলাদেশে গ্রীষ্ম বা বর্ষা কালে প্রচুর পাওয়া যায়।স্থানভেদে এর সংস্কৃত নাম ধারা কোষাতকী, বাংলা নাম ঝিঙ্গা বা ঝিঙ্গে, হিন্দীতে  নামে পরিচিত।

আঠারোশ শতাব্দীতে ইউরোপীয় উদ্ভিদবিজ্ঞানী মিশরীয় আরবি নাম লুফ থেকে এর ইংরেজী  নামকরণ করেন। একে ভিয়েতনামী লাউ বা ভিয়েতনামী ধুন্দল বা চীনা নামেও ডাকা হয়। বাংলাদেশে অঞ্চলভেদে একে  ডাকা হয়। তড়ই বলতে ছোট ঝিঙ্গার জাতকে বোঝায়। এর উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম বর্গের অন্তর্গত।

ঝিঙ্গা হলো বর্ষজীবী লতাগাছ, গাছের মসৃণ গাঁট থেকে নতুন কান্ড বের হয় ও পরিনত সময়ে ফুল ও ফল হয়। সাধারনত লতাটি বেড়ায় গায়ে, মাচায় ও অন্য গাছকে আশ্রয় করে প্রসারিত হয়ে থাকে। লাউ কুমড়োর মত ঝিঙ্গারও দুই রকমের ফুল হয়। এর ফুল হলুদ রঙের হয়ে থাকে। সন্ধ্যার আগে ফুল ফোটে।

সবুজ রঙের সব্জি বোঁটার দিক থেকে চিকন হয়ে আস্তে আস্তে মোটা হতে থাকে এবং সব্জিটি দেখতে শিরসম্পন্ন, এজন্য এর নাম ধারা কোষাতকী। সবজির ভিতরে প্রকোষ্ঠগুলি দেখতে যেন জাল বুনে তৈরী, সেটা দেখা যায় ফল পাকলে। প্রকোষ্ঠের মধ্যে অনেকগুলি বীজ থাকে। এগুলি দেখতে অনেকটা ডিম্বাকৃতি ও চেপ্টা।

ব্যবহারঃ ঝিঙ্গা মূলত সবজি হিসেবে বিভিন্ন তকারির সাথে বা মাছ দিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়। এছাড়াও এর ফুল, পাতা বিভিন্ন  কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

পুষ্টি গুণাগুণঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য আঁশ থাকায় তা জন্য সাহাযু করে। এর জলীয় অংশ দূর করতে সাহায্য করে।দূর করতে সাহায্য করে। ঝিঙ্গার  প্রয়োজনী যোগাতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি রয়েছে যা সাহায্য করে। এমনকি সাহায্য করে। নিয়মিত ঝিঙ্গা খেলে  থাকে। ঝিঙ্গা উপাদান বের করতে সাহায্য করে।  সাহায্য করে।

গুণাগুণঃ মাথার কাচা ঝিঙ্গের রস ২/৩ ফোটা করে নাকে টেনে নিলে এবং সেই সঙ্গে ১/২ চা চামচ করে রস  মতে, ঝিঙ্গার রস  হিসেবে কাজ করে। এছাড়া ঝিঙ্গার পাতার ,  ব্যবহার করা হয়। পাতার রস শিশুদের চোখে দিলে চোখের  হয়।  ব্যবহৃত হয়। এর মূলের ছাল কারো কারো মতে । খেলে কমে যাবে।

প্রায়ই হলে ঝিঙ্গার পাকা বীজ ৩/৪ টা নিয়ে বেটে ১কাপ পানিতে গুলে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
দাদ চিকিতসায় ঝিঙ্গে পাতার রস এক দেড় চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে একটু পানি মিশিয়ে খেতে হবে আর যেখানে প্রকাশ পেয়েছে সেখানে ওই পাতার রস লাগাতে হবে। এই ভাবে অন্তত ২ মাস খেতে হবে তাতে এ থেকে কিছুটা পরিত্রান পাওয়া যাবে।বীজ বপনের সময় ফেব্রুয়ারী থেকে মার্চ মাসে বীজ বপনের উপযোগী সময়।ঝিঙ্গার চাষ পদ্ধতি

ঝিঙ্গার জন্য এটেল দোআঁশ মাটি উপযোগী। ঝিঙ্গার বীজ প্রথমে একটি এয়ার টাইট কন্টেইনারে একটি ভেজা টিস্যু পেপারে বিছিয়ে দিতে হবে। পরে আর একটি টিস্যু পেপার উপরে বিছিয়ে দিয়ে

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here